ঢাকাশনিবার , ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২
  1. আন্তর্জাতিক
  2. এক্সক্লুসিভ
  3. খেলা
  4. জাতীয়
  5. তথ্যপ্রযুক্তি
  6. নগর-মহানগর
  7. নাসিক-২০২১
  8. বিনোদন
  9. রাজনীতি
  10. লাইফ-স্টাইল
  11. লিড
  12. লিড-২
  13. লোকালয়
  14. শিক্ষা
  15. শিক্ষাঙ্গন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ডা. শাহনেওয়াজকে অপসারনের দাবিতে বিক্ষোভ

ডেইলি নারায়ণগঞ্জ স্টাফ
ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২২ ৭:১১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নারায়ণগঞ্জ ডায়াবেটিক সমিতির সাবেক সভাপতি ডা. শাহনেওয়াজ চৌধুরীর বিরুদ্ধে অবৈধ সদস্যপদধারী, দুর্নীতিবাজ ও স্বৈরাচারী আচরণের অভিযোগ তুলে তাকে সদস্য পদ থেকে অপসারনের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একাংশ। শনিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নগরীর দেওভোগে অবস্থিত ডায়বেটিক হাসপাতালে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন তারা।

যদিও অভিযোগ প্রসঙ্গে ডা. শাহনেওয়াজ বলছেন, ‘একটি পক্ষ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। এই পক্ষটি সম্পর্কে আমি সবই জানি। কিন্তু এই ধরনের নোংরামি আমি পছন্দ করি না বলে চুপ করে আছি।’

বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করে বলেন, সদস্য পদ নিয়ে জালিয়াতি করেছেন ডা. শাহনেওয়াজ চৌধুরী। নারায়ণগঞ্জ ডায়াবেটিক সমিতির আজীবন সদস্য তিনি নন। তার সভাপতির পদও সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। এছাড়াও তিনি নারায়ণগঞ্জ ডায়াবেটিক সমিতির সিটি সেন্টারের ফ্লোর ক্রয়ে, হাসপাতালের আউটডোর শেড নির্মাণে এবং ফিজিওথেরাপির মেশিন, ল্যাব এর বিভিন্ন রিএজেন্ট মেশিনারিজ, সিরিঞ্জ ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি ক্রয়ে ব্যাপক দুর্নীতি করেছেন এবং হাসপাতালের চলমান বিভিন্ন প্রজেক্ট হতে বিপুল অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। জালিয়াতির মাধ্যমে অনিয়মক করে আত্মীয়দের নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। ডা. শাহনেওয়াজকে সমিতি থেকে অপসারণ দাবি করেন বিক্ষোভকারীরা।

এদিকে এইসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে যোগাযোগ করা হলে নারায়ণগঞ্জ ডায়াবেটিক সমিতির সদ্য সাবেক সভাপতি ডা. শাহনেওয়াজ চৌধুরী বলেন, ‘একটি পক্ষ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। এই পক্ষটি সম্পর্কে আমি সবই জানি। কিন্তু এই ধরনের নোংরামি আমি পছন্দ করি না বলে চুপ করে আছি।’

ডা. শাহনেওয়াজ আরও বলেন, ‘১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠার প্রথম সভা থেকে এখন পর্যন্ত এই সমিতির সাথে যুক্ত আছি। প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন আফজাল হোসেন। একটি কমিটি বাদে সকল কমিটিতেই আমার নাম রয়েছে। সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমার সভাপতি পদের মেয়াদ ছিল। এইসব নথিপত্র আমার কাছে আছে। আমি কোনো জালিয়াতি করেছি এই প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না। আর যেসব দুর্নীতির কথা বলা হচ্ছে তারও হিসেব রয়েছে। সেড করা থেকে শুরু করে সবকিছুরই হিসাব রয়েছে। এসবের জন্য কমিটি ছিল, তারা সকলে মিলেই এইসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। সমিতির পদে সবসময় থাকতে হবে এমন তো কোনো কথা নেই। নিয়ম অনুযায়ী যে কেউই নেতৃত্বে আসতে পারে। এ নিয়ে আমার কোনো প্রকার দ্বিমত নেই। কিন্তু ওই পক্ষটি যা করছে তা পুরোপুরি নোংরামি।’

আরোও পড়ুন

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।