ঢাকাশনিবার , ২৭ আগস্ট ২০২২
  1. আন্তর্জাতিক
  2. এক্সক্লুসিভ
  3. খেলা
  4. জাতীয়
  5. তথ্যপ্রযুক্তি
  6. নগর-মহানগর
  7. নাসিক-২০২১
  8. বিনোদন
  9. রাজনীতি
  10. লাইফ-স্টাইল
  11. লিড
  12. লিড-২
  13. লোকালয়
  14. শিক্ষা
  15. শিক্ষাঙ্গন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আশা ভরসার প্রতীক শামীম ওসমান : চন্দনশীল

আবু বকর সিদ্দিক
আগস্ট ২৭, ২০২২ ৫:৪৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নারায়ণগঞ্জের ঐতিহাসিক সমাবেশ, সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ঠ সমাবেশ আহবান করেছেন, নারায়ণগঞ্জের সিংহ পুরুষ, নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগের কান্ডারী জননেতা একেএম শামীম ওসমান। যার নামটাই একটা প্রতিষ্ঠান। জননেত্রী শেখহাসিনার অত্যন্ত আস্থাবাজন নেতেৃত্ব, আজকে নারায়ণগঞ্জ যে আওয়ামী লীগের দূর্গে পরিণত হয়েছে যেই দূর্গের কারিগর আমাদের প্রানপ্রিয় নেতা জননেতা একেএম শামীম ওসমান। শনিবার (২৭ আগস্ট) বিকেল ৩ টায় নারায়ণগঞ্জের ২নং রেলগেট এলাকায় জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত সমাবেশে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নারায়ণগঞ্জের সভাপতি বাবু চন্দন শীল এসব কথা বলেন। সমাবেশে প্রধান অতিথির হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান।

তিনি বলেন, গতকাল কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের একটি প্রোগ্রাম ছিলো, সেখানে মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রেখেছেন। তারা বলেছেন, দেশনেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে আপনারা সবাই সজাগ থাকুন, ঐক্যবদ্ধ থাকুন এবং মানুষের কাছে যান মানুষকে ঐক্যবদ্ধ রাখুন, সচেতন রাখুন। এই সরকারকে ফেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। বাংলাদেশকে শ্রীলংঙ্কা বানানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ ঘোষনা দিয়েছে আপনারা কর্মসূচি দিন, আর নারায়ণগঞ্জে দেখলাম যারা আওয়ামী লীগের বড় বড় পদদারি, জননেতা একেএম শামীম ওসমানের কোন পদ নাই, তিনি একাই একটা প্রতিষ্ঠান। জননেতা শামীম ওসমান কি এই সমাবেশ আজকেই তা প্রমান দিচ্ছে। অনেক বড় বড় পদবীদারিরা পত্রিকাতে, সংবাদ মাধ্যমে বললেন কেন্দ্র থেকে কোন নির্দেশনা আসেনাই, তারা ঘরে বসে রইলেন। আমরা আহবান জানালাম আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই, সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐ যড়ষন্ত্র কারিদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াই এবং তাদরেকে এই রাজপথ ছাড়া করি। তারা বললেন তারা কোন নির্দেশনা পাননাই। অতীত তাই বলে, ইতিহাস তাই বলে তারা নির্দেশনা না পেলে ঘরে চুপটি করে বসে থাকেন। অনেক বড় পদদারি এক নেতা ১৯৭১ সালে অনেক বড় পদে ছিলেন। যেহেতু আনুষ্ঠানিক ভাবে কোন ঘোষনা আসেনি মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পরতেহবে, অফিসিয়াল ঘোষনা আসেনি তাই তিনি মুক্তিযুদ্ধে যাননি। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে যখন হত্যা করা হয়েছে তখন সারা বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আর্দশের সৈনিকেরা ঐ জোহা সাহেবরা, গোলাম মোর্শেদ ফারুকিরা তারা নির্দেশনার অপেক্ষা করেন নাই, রাস্তায় নেমেছেন প্রতিরোধ করার জন্য। ওই নাসিম ওসমানরা অস্ত্র হাতে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন প্রতিরোদ করার জন্য। তখন অনেকে নির্দেশনার অপেক্ষায় ছিলেন। এমনকি দুলালের সাথে গিয়ে খন্দকার মোস্তাককে ফুলের শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন। তারা নির্দেশনার অপেক্ষাতেই থাকেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে যাননাই কিন্তু নির্লজ্জের মত পরিচয় দেন তিনি বীরমুক্তিযুদ্ধা। তাহলে এদের কাছে আমরা কি আশা করি? আমাদের আশা ভরসার প্রতীক হচ্ছে জননেতা একেএম শামীম ওসমান।

জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হক নিপুর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আবু হাসনাত শহীদ বাদল, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. খোকন সাহা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ্ নিজাম, জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক এম এ রাসেল, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদা মালা।

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সাংসদ কায়সার হাসনাত, সোনারগাঁও উপজেলা চেয়ারম্যান সামছুল ইসলাম ভূঁইয়া, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম শওকত আলী, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী ইয়াসিন মিয়া, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল আলী, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহ নিজাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল, জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক আব্দুল কাদির, মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাজাদাত হোসেন সাজনু, হোসিয়ারী সমিতির সভাপতি নাজমুল আলম সজল, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড. হাসান ফেরদৌস জুয়েল, সাবেক সভাপতি এড. মুহাম্মদ মোহসীন মিয়া, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাফায়েত আলম সানি, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদ প্রমুখ।

আরও পড়ুন

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।